ঢাকা , শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় ভারত : জয়সওয়াল রাস্তায় নামলে অনেক উপদেষ্টার দেশ ছাড়তে হবে : নুর ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশের অনুষ্ঠানে অতিথির আসনে বসা আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ডিবি হারুন আমাকে পার্সোনালি ফোন দিয়ে ডাকতো: ডাক্তার সাবরিনা ‘মেয়েটার জন্য কলঙ্কিত হলেন বাবা’, এবার শেখ হাসিনাকে তুলোধুনো করল ভারতীয় মিডিয়া! পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে দুবাইয়ে অণুষ্ঠিত হলো বাংলানেক্সট জমকালো আয়োজন “মাটির টানে রঙের বৈশাখ” সহকারী কমিশনার সাইফুল ইসলাম ও অতিরিক্ত এসপি অনির্বান গ্রেপ্তার ফিরে এলেন আবু সাঈদ, মুগ্ধসহ ২৪-এর বীরেরা ‘চরিত্র হননের চেষ্টা’: গ্রেপ্তারি পরোয়ানার পর দুদককে পাল্টা আক্রমণ টিউলিপের ঐক্যের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশ তৈরি করতে চাই: মির্জা ফখরুল

রমজানে জিনিসপত্রের দাম বাড়েনি কলকাতায়

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • বর্তমান সময় : ০৯:২৭:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
  • ২১ সময় ভিউ

চলছে পবিত্র রমজান মাস। সাধারণত রমজানের এক মাস কাঁচা বাজারের দাম বেশ চড়া থাকে। কারণ ইফতারের জন্য ফলের পাশাপাশি সবজি, মাছ, মাংসসহ বিভিন্ন জিনিসের চাহিদা বাড়ে। বিশেষ করে, কিছু নির্দিষ্ট সবজির দামও বাড়ে যেমন-বেগুন, আলু, পেঁয়াজ, টমেটো, কাঁচা মরিচ, আদা, রসুন। এছাড়াও মুরগির মাংস, খাসির মাংসের চাহিদাও বেড়ে যায়।

তবে চলতি বছরের রমজান মাসে কলকাতার কাঁচাবাজারে পণ্যের দাম গত বছরের রমজান মাসের দামের তুলনায় সেভাবে বাড়েনি। রমজান মাস ছাড়াও সেখানে কাঁচাবাজারে নিত্যদিনের দাম ওঠানামা করে।

কলকাতার পার্শ্ববর্তী শহরাঞ্চল পানিহাটির উশুমপুর বটতলার সবজি বাজারের খুচরা বিক্রেতা ছোটন দাস জানিয়েছেন, প্রতি বছরই রমজান মাসে কাঁচা সবজির দাম একটু বেশি থাকে। তবে চলতি বছরের রমজান মাসে সবজির দাম একদম কম। শুধুমাত্র রসুন ও পটলের দাম একটু বেশি।

এখন আলু প্রতি কেজি ১২ রুপি, পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২০ রুপি, টমেটো প্রতি কেজি ১০ রুপি, বেগুন প্রতি কেজি ৪০ রুপি, রসুন প্রতি কেজি ২০০ রুপি, আদাঁ প্রতি কেজি ৭০ রুপি, কাঁচামরিচ ৭০ রুপি, পটল প্রতি কেজি ১০০ রুপি, ঝিঙা প্রতি কেজি ১০ রুপি, লাল শাঁক আটি ৮ রুপি, কলমি শাক এক আটি ৫ রুপি।

মাছ বিক্রেতা রাম প্রাসাদ পাল জানিয়েছেন, রুই মাছ প্রতি কেজি ৩০০ রুপি, কাতলা মাছ প্রতি কেজি ৪০০ রুপি, চিংড়ি মাছ প্রতি কেজি ৩০০ রুপি, পমফ্রেট প্রতি কেজি ৫০০ রুপি এবং টেংরা প্রতি কেজি ৫০০ রুপিতে বিক্রি হচ্ছে।

তবে মুরগির মাংসের দাম আগের মতোই আছে। মুরগির মাংস বিক্রি হচ্ছে ২১০ রুপি প্রতি কেজি, কাটা মুরগি নিলে দাম একটু বেশি পড়ে। প্রতি কেজি ২৪০ আবার কোথাও ২৫০ রুপি। এছাড়া খাসির মাংস প্রতি কেজি ৮০০ রুপি।

পাইকারি কাঁচা সবজি ব্যবসায়ী ও মাছ বিক্রেতারা বলছেন, আরো কয়েকটা রোজা যাওয়ার পর হয়তো দাম কিছুটা বাড়বে। কাঁচা বাজারের জোগান ঠিক থাকলে দাম নাও বাড়তে পারে বলে জানান তারা।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় ভারত : জয়সওয়াল

রমজানে জিনিসপত্রের দাম বাড়েনি কলকাতায়

বর্তমান সময় : ০৯:২৭:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫

চলছে পবিত্র রমজান মাস। সাধারণত রমজানের এক মাস কাঁচা বাজারের দাম বেশ চড়া থাকে। কারণ ইফতারের জন্য ফলের পাশাপাশি সবজি, মাছ, মাংসসহ বিভিন্ন জিনিসের চাহিদা বাড়ে। বিশেষ করে, কিছু নির্দিষ্ট সবজির দামও বাড়ে যেমন-বেগুন, আলু, পেঁয়াজ, টমেটো, কাঁচা মরিচ, আদা, রসুন। এছাড়াও মুরগির মাংস, খাসির মাংসের চাহিদাও বেড়ে যায়।

তবে চলতি বছরের রমজান মাসে কলকাতার কাঁচাবাজারে পণ্যের দাম গত বছরের রমজান মাসের দামের তুলনায় সেভাবে বাড়েনি। রমজান মাস ছাড়াও সেখানে কাঁচাবাজারে নিত্যদিনের দাম ওঠানামা করে।

কলকাতার পার্শ্ববর্তী শহরাঞ্চল পানিহাটির উশুমপুর বটতলার সবজি বাজারের খুচরা বিক্রেতা ছোটন দাস জানিয়েছেন, প্রতি বছরই রমজান মাসে কাঁচা সবজির দাম একটু বেশি থাকে। তবে চলতি বছরের রমজান মাসে সবজির দাম একদম কম। শুধুমাত্র রসুন ও পটলের দাম একটু বেশি।

এখন আলু প্রতি কেজি ১২ রুপি, পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২০ রুপি, টমেটো প্রতি কেজি ১০ রুপি, বেগুন প্রতি কেজি ৪০ রুপি, রসুন প্রতি কেজি ২০০ রুপি, আদাঁ প্রতি কেজি ৭০ রুপি, কাঁচামরিচ ৭০ রুপি, পটল প্রতি কেজি ১০০ রুপি, ঝিঙা প্রতি কেজি ১০ রুপি, লাল শাঁক আটি ৮ রুপি, কলমি শাক এক আটি ৫ রুপি।

মাছ বিক্রেতা রাম প্রাসাদ পাল জানিয়েছেন, রুই মাছ প্রতি কেজি ৩০০ রুপি, কাতলা মাছ প্রতি কেজি ৪০০ রুপি, চিংড়ি মাছ প্রতি কেজি ৩০০ রুপি, পমফ্রেট প্রতি কেজি ৫০০ রুপি এবং টেংরা প্রতি কেজি ৫০০ রুপিতে বিক্রি হচ্ছে।

তবে মুরগির মাংসের দাম আগের মতোই আছে। মুরগির মাংস বিক্রি হচ্ছে ২১০ রুপি প্রতি কেজি, কাটা মুরগি নিলে দাম একটু বেশি পড়ে। প্রতি কেজি ২৪০ আবার কোথাও ২৫০ রুপি। এছাড়া খাসির মাংস প্রতি কেজি ৮০০ রুপি।

পাইকারি কাঁচা সবজি ব্যবসায়ী ও মাছ বিক্রেতারা বলছেন, আরো কয়েকটা রোজা যাওয়ার পর হয়তো দাম কিছুটা বাড়বে। কাঁচা বাজারের জোগান ঠিক থাকলে দাম নাও বাড়তে পারে বলে জানান তারা।